ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় ও ১১ বার

প্রিয় পাঠক , আপনি কি ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় ও ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয় এই সম্পর্কে জানতে চান ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয়।
ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় ও ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয়
তাই আপনি যদি জানতে চান যে, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয় ও ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। আজকের আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। এ সংক্রান্ত সকল পর্যবেক্ষণের জন্য এই পোস্টটি সম্পূর্ণভাবে পড়া বাধ্যতামূল।

ভূমিকাঃ ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয়

এই আর্টিকেল জুড়ে ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম অর্থ, আল্লাহুম্মা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম পাঠের ফজিলত, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয়, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম অর্থ

ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম অর্থ হলঃ " সমস্ত সৃষ্টি জগতের অধিপতি ; যিনি সৃষ্টিগল থেকে ভয় পাওয়ার হকদার ও একমাত্র প্রশংসার যোগ্য ; মহত্ত্ব এবং দয়া ও ইনসান এর অধিকারী "।

আল্লাহুম্মা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম

ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম আল্লাহর একটি গণবাচক নাম। এই নাম ধরে ডাকার ফলে আল্লাহর অনেক কাছে আসা যায় এবং আল্লাহর নৈকট অর্জন করা যায়। মূলত এই জিকিরটি করা হয় আল্লাহর থেকে কোন বিশেষ কিছু চাওয়ার ক্ষেত্রে। আল্লাহর থেকে কোন কিছু পাওয়ার উদ্দেশ্যে আল্লাহর প্রশংসার মাধ্যমে আল্লাহর কাছ থেকে চাওয়া হয়।
আল্লাহুম্মা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম বলে আল্লাহকে ডাকার পরে আপনি আল্লাহর কাছ থেকে যে কোন কিছু চাইতে পারেন। শুধুমাত্র ইয়া জাল-জালালি ওয়াল ইকরাম একটি অসম্পূর্ণ জিকির। আর কোন অসম্পন্ন জিকির ইসলামের শরীয়ত স্বীকৃতি প্রদান করে না। এজন্য আপনি ইচ্ছা করলে আল্লাহুম্মা ইন্নি জাল জালালি ওয়াল ইকরাম বলে আল্লাহকে ডাকতে পারেন।

ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম পাঠের ফজিলত

ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম পাঠের ফজিলত হলো কোন ব্যক্তি যদি এই জিকিরটি দিনে ১০০ বার পাঠ করে তাহলে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাহার ধন-সম্পদ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয় , দুনিয়া ও পরকালে সকল কাজ সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে আল্লাহর পক্ষ থেকে পরিচালনা করা হয় , মনের সকল আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হয় , আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়া যায় ইত্যাদি।

এছাড়া এই জিকিরের আরো কিছু গোপনীয় ফজিলত রয়েছে। যেগুলো জনসম্মুখে প্রকাশ করা হয়নি। এজন্য আমাদের প্রত্যেকের উচিত প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০ বার ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম জিকাটি পাঠ করা। কারণ এর অনেক ফজিলত রয়েছে যেগুলো আমাদের বাস্তব জীবনে পরিলক্ষিত হয় এবং আখেরাতে ব্যাপক সাহায্য করবে আমাদের নাজাতের জন্য।

ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয়

আমাদের আর্টিকেল এর এই অংশে আলোচনা করা হবে ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয়। তাই যারা জানতে চাচ্ছিলেন তারা এই অংশটুকু মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। বাড়তি কথা না বলে আমাদের আলোচনার মূল আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

মহান রাব্বুল আলামিন এই পৃথিবীর সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ এমন এক সত্তা যিনি এক ও অদ্বিতীয়। মহান রাব্বুল আলামিন এই বিশ্বভুমন্ডল এককভাবে পরিচালনা করেন। তিনি তার নির্দিষ্ট নিয়মের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেন। রাজাধিরাজ মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের স্রষ্টা ও প্রতিপালক। তার রহমত ও করুনার কারণে এই পৃথিবীতে আমরা বাস করছি।

আল্লাহ মানুষ ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছেন তার এবাদতের জন্য। এজন্য বিভিন্ন সময়ে মানুষ ও জিন জাতিকে তিনি বিভিন্ন ভাবে পরীক্ষা করে থাকে। পৃথিবীতে এই দুঃখ , কষ্ট , মায়া , মমতা দিয়েছে শুধুমাত্র মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য। মহান রাব্বুল আলামিন বলেছেন এগুলো দিয়ে আমি তোমাদের পরীক্ষা করি। আমি দেখতে চাই তোমাদের মধ্যে কর্মে কে উত্তম।

দুনিয়াতে চলার পথে আমরা বিভিন্ন ধরনের বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকি। সেই বাধার সম্মুখীন হয়ে যাতে আমরা সেই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে পারি এজন্য আমাদের গাইড বুক হিসাবে পবিত্র গ্রন্থ আল কুরআন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপরে নাযিল করেছেন। পৃথিবীর সবথেকে বড় বিশ্বকোষ হলো মহাগ্রন্থ আল-কোরআন।

মানুষের সার্বিক জীবনে চলার পথে যত রকম নীতি-আদর্শ ও নীতিমালা প্রয়োজন তা সবকিছুই কোরআনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আজ থেকে প্রায় ১৪০০ বছর আগে হেরা গুহায় শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপরে এই মহাগ্রন্থ আল কোরআন নাজিল করা হয়েছে। যেটি মানবতার জন্য রহমত স্বরূপ।

আল্লাহ শপথ করেছে যে আল্লাহ তার মুমিন বান্দাদের হেফাজত করবে। আল্লাহর বান্দারা যতই খারাপ কাজ করুক না কেন এমন কিছু ইবাদত রয়েছে যার মাধ্যমে আল্লাহর রাজিও খুশি অর্জন করা যায়। জন্য আজকে আপনাদের সাথে একটি জিকির নিয়ে আলোচনা করব। সে জিকিরটি হল ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম। এটি একটি রহমতের জিকির। তাই মুসলমান হিসেবে প্রত্যেকের উচিত ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় সেটি জেনে আমল করা।

মানুষের সম্পূর্ণ দেহের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো মানুষের কলব। যেটি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তিত হতে পারে। এজন্য মুমিন বান্দাদের কলব পরিষ্কারের বিভিন্ন উপায় মহান রব্বুল আলামীন রেখে দিয়েছে। যেগুলো আমলের ফলে বান্দা আল্লাহর আরো নিকটবর্তী হতে পারে। আল্লাহর নিকট অর্জনের জন্য খাস নিয়তে আমল করতে পারে। ইবাদতের প্রথম ও প্রধান শর্ত হলো পরিশুদ্ধ কলব।

আর কলব পরিষ্কারের প্রধান মাধ্যম হল আল্লাহর জিকির। জিকিরের মধ্যে অন্যতম জিকির হলো ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম। কোন ব্যক্তি যদি এই জিকিরটি দিনে ১০০ বার পাঠ করে তাহলে তার কলব পরিশুদ্ধতা লাভ করে। অর্থের পরিশুদ্ধতা যেমন যাকাত তেমনি আত্মার পরিশুদ্ধতা হলো জিকির। ইসলাম ধর্মে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করা হয়েছে।
ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় ও ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয়
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ যার উপরে ১৪০০ বছর আগে মহাগ্রন্থ আল কুরআন নাযিল করা হয়েছিল হেরা গুহায়। প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন: " আল্লাহ তাআলার ৯৯ টি গুণবাচক নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এই গুণবাচক নাম গুলো আমল করবে সে জান্নাতে যাবে "। যেটি আমাদের জন্য অনেক বড় সৌভাগ্য।

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরে নির্দিষ্ট কিছু জিকির রয়েছে যেগুলো আমল করার ফলে আত্মা পরিশুদ্ধ হয়। ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম জিকিরটির সামগ্রিক অর্থ হলো আল্লাহর গুণবাচক নাম। ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম জিকিরটির বাংলা অর্থ হলো জিকিরটির বাংলা অর্থ হল " হে মহিমান্বিত এবং মর্যাদাবান বা সম্মানিত" ।

জালালী ওয়াল ইকরাম অর্থ হল সমস্ত সৃষ্টি জগতের অধীপতি। যিনি সৃষ্টি কল থেকে ভয় পাওয়ার হকদার ও একমাত্র প্রশংসার যোগ্য। এজন্য আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরে এবং অন্যান্য সময়ে আল্লাহর এই গুণবাচক নাম ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম জিকিরটি পাঠ করা উচিত। কারণ এই নামের মধ্যে আল্লাহর গনত্ব ও বড়ত্ব প্রকাশ পেয়েছে।

এই জিকিরটি ব্যবহৃত হয় মূলত আল্লাহর কাছে কোন জিনিস আবদার করার ক্ষেত্রে। আল্লাহর প্রশংসা করে আল্লাহর কাছে মনের আশা ও আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ করার দোয়া করা হয়। ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম বাক্যটি উচ্চারণ করার পরে খালেস নিয়তে আল্লাহর কাছে কিছু চাইলে যদি তা বান্দার জন্য উপকারী হয় তাহলে আল্লাহ অবশ্যই তাকে দান করেন।

আমরা অনেক সময় মনে করি আল্লাহর কাছে অনেক কিছু চাওয়ার পরেও আল্লাহ কেন আমাদের দেয় না। এর মূল ও প্রধান কারণ হলো মহান রাব্বুল আলামিন সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। আমাদের জন্য কোনটা ভালো হবে এবং কোনটা খারাপ হবে সে বিষয়ে আমাদের থেকে মহান রাব্বুল আলামিন বেশি জানেন। আমরা চাওয়ার পরেও যদি না পাই সে ক্ষেত্রে ভেবে নিতে হবে সেটি আমার জন্য উপযুক্ত নয় বা ক্ষতিকারক।

কিংবা আল্লাহ অনেক সময় মানুষকে অনেক কিছু না দিয়েও পরীক্ষা করে থাকে। পরীক্ষার সময় যদি আল্লাহর উপর ভরসা রাখা যায় এবং আল্লাহর প্রশংসা করা যায় তাহলে তিনি এমন কিছু দান করেন যা কোন ব্যক্তি ভাবতে বা কল্পনা করতে পারে না। কিংবা তিনি যদি দুনিয়াতে নাও দেন তাহলে এর মর্যাদা অবশ্যই আখেরাতে দিবেন।

এছাড়া অনেকে প্রশ্ন করে যে ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় তাদের উদ্দেশে বলতে চাই আল্লাহর গুণবাচক নাম " ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম" ১০০ বার পাঠ করলে নিম্নোক্ত ফজিলত গুলো পাওয়া যায়।
আল্লাহর পক্ষ থেকে ধন - দৌলত বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়, দুনিয়া ও পরকালে সকল কার্যক্রম সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয়, সব কাজে সফলকাম হবে, মনের আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হবে, কলব পরিশুদ্ধতা অর্জন করবে, আল্লাহর নিকটবর্তী হতে পারবে। এছাড়া আল্লাহর অনেক কোনবাচক নাম রয়েছে যেগুলো বাস্তব জীবনে আমল করার ফলে অনেক ফজিলত পাওয়া যায়।

আল্লাহর গণবাচক ৯৯ টি নাম পাঠ করলে দুনিয়ার জীবনে এবং পরকালে ভালো ধরনের লাভবান হওয়া যাবে। এজন্য আল্লাহ আমাদের তার এবাদত করার তৌফিক দান করুক। ফলশ্রুতিতে আমরা আমাদের পার্থিব জীবন ইসলামের রীতি ও নীতি অনুসারে পালন করতে পারব ইনশাআল্লাহ। ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় আশা করি জানতে পেরেছেন।

ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয়

আপনি ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছেন ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয় এবং এর ফজিলত সম্পর্কে হয়তো জানতে পেরেছেন। আর এখন জানবেন ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয়।ইয়া জাল জালালি ওয়াল একরাম ১১ বার পড়লে মনের সকল আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ হয়। কোন ব্যক্তি যদি দিনে ১০০ বার ইয়া জাল জালালি ওয়াল একরাম পাঠ করে তাহলে দুনিয়ার সকল ধন দৌলত তার বৃদ্ধি করা হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে। মহান রাব্বুল আলামিন যিনি মহা শক্তিধর তিনি যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন , যাকে যা ইচ্ছা দান করতে পারেন যার থেকে কেড়ে নেওয়ার ইচ্ছা তার থেকে কেড়ে নিতে পারেন।
ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১১ বার পড়লে কি হয় তা হলঃ দুনিয়ার সকল কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে, আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করা যায়, কলব পরিশুদ্ধতা পায়, আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়া যায় , আল্লাহর নেক বান্দা হওয়া যায়, দুনিয়ার সকল বিপদ ও বালা মুসিবত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, আল্লাহর রহমতের অংশীদার হওয়া যায়, পরকালের জান্নাত লাভ করা যায়।

এজন্য একজন মুসলমান ও মুমিন হিসেবে আল্লাহর এই গুণবাচক নাম আমাদের প্রতিদিন পাঠ করা উচিত। যেহেতু এই জিকিটির ফজিলত ব্যাপক এজন্য আমাদের প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরে এই জিকিরটি আমল করা উচিত। এর ফজিলত হিসেবে যেগুলো রয়েছে সেগুলো আমাদের জন্য একটি বড় ধরনের নিয়ামতস্বরূপ।

শেষ কথাঃ ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয়

আশা করি বুঝতে পেরেছেন ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম ১০০ বার পড়লে কি হয়। আল্লাহকে রাজি ও খুশি করার বিভিন্ন মাধ্যম ও জিকির রয়েছে। যার মধ্যে একটি জিকির হলো জাল জালালি ওয়াল ইকরাম। জাল জালালি ওয়াল ইকরাম কোন ব্যক্তি যদি ১০০ বার পাঠ করে তাহলে বিশেষ কিছু ফজিলত পায়। যার ফলে তার দুনিয়ার জীবন সমৃদ্ধি হয় এবং পরকালে জান্নাত লাভের আকাঙ্ক্ষা থাকে। এজন্য আমাদের প্রত্যেকের উচিত এই আমলটি প্রতিদিন করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩