ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায়, এন ক্রিম এর কাজ কি। ডার্মাসল এস এর কাজ কি, ব্যবহারের নিয়ম ও দাম কত

আমার প্রিয় পাঠক, আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে, ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায় নাকি এবং ডার্মাসল এন ক্রিম এর কাজ কি। তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে যে তথ্যগুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে সেগুলো জানলে আপনি বুঝতে পারবেন ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায় নাকি।
ডার্মাসল এন ক্রিম এর কাজ কি-ডার্মাসল এস এর কাজ কি-ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায়-ডার্মাসল ব্যবহারের নিয়ম-ডার্মাসল এন ক্রিম এর দাম কত
আর যেহেতু এটি একটি স্বাস্থ্য বিষয় আর্টিকেল এবং ডার্মাসল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের অবহিত করা হবে তাই অবশ্যই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে ভুলবেন না। আপনি এন ক্রিম এর কাজ সহ ডার্মাসল এস এর কাজ কি তাও জানতে পারবেন। তো চলুন বাড়তি কথা না বলে জেনে নেওয়া যাক ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায় কিনা এই সম্পর্কে।

ডার্মাসল এন ক্রিম এর কাজ কি - ডার্মাসল এস এর কাজ কি

আপনাদের মধ্যে অনেকে আমাদের প্রশ্ন করেছিলেন যে ডার্মাসল এন ক্রিম এর কাজ কি? তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমাদের আর্টিকেলের এই প্রথম অংশেই আলোচনা করা হচ্ছে এই সম্পর্কে, যাতে আপনারা এই ক্রিম সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পান এবং এই এই ক্রিমের উপকারিতা গুলো গ্রহণ করে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।

ডার্মাসল এন ক্রিম একটি শক্তিশালী স্টেরয়েড ক্রিম যা ত্বকের বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ ও সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এই ক্রিমটিতে তিনটি প্রধান উপাদান রয়েছে:
  • ক্লোবেটাসল প্রোপিওনেট: একটি শক্তিশালী কর্টিকোস্টেরয়েড যা ত্বকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  • নিওমাইসিন সালফেট: একটি এন্টিবায়োটিক যা ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের চিকিৎসায় সাহায্য করে।
  • নিস্ট্যাটিন: একটি এন্টিফাঙ্গাল উপাদান যা ছত্রাক এবং ইস্ট সংক্রমণের চিকিৎসায় সাহায্য করে।
মূলত এই উপাদানগুলোর কারণেই এই ক্রিমটি এত কার্যকর ভাবে কাজ করতে পারে। তবে আপনি যদি এই ক্রিম থেকে পরিপূর্ণ উপকারিতা পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই জেনে নিতে হবে এর ব্যবহারবিদের সম্পর্কে। এক্ষেত্রে আবার অনেকেই প্রশ্ন করে ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায় নাকি? তো যাই হোক, এ সম্পর্কে আপনারা আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন পরবর্তীতে।

ডার্মাসল এন ক্রিম এর কাজ কি তা নিচে দেওয়া হয়েছেঃ

রিক্যালসিট্যান্ট একজিমা: এই ধরনের একজিমা গুলো সাধারণ চিকিৎসায় কোনোভাবেই সারানো যায় না। দীর্ঘদিন চিকিৎসা করার পরেও এ ধরনের এক জুমা বা চুলকানি হল ভাল হয় না। ওষুধ খাওয়া কালীন সময়ে একজিমার পরিমাণ কম থাকলেও ওষুধ খাওয়া বাদ দিলে আবার এটি বৃদ্ধি পায় অর্থাৎ স্থায়ীভাবে ভালো হয় না। এর জন্য চিকিৎসকেরা রিক্যালসিট্যান্ট একজিমা এর ক্ষেত্রে অন্যান্য ওষুধ কিংবা চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করার পাশাপাশি ডার্মাসল এন ক্রিম ব্যবহারের নির্দেশনা দেন।
নিউরোডার্মাটোসিস: চুলকানি এবং একজিমা দীর্ঘদিন যাবত যদি হয়ে থাকে তাহলে এগুলো ধীরে ধীরে মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে। এ ধরনের চুলকানি গুলো খুবই শুষ্ক কিংবা শুকনা হয়ে থাকে যার ফলে চুলকানোর সময় বোঝা যায় না কিন্তু ভেতরে ঘা এর মত হয়ে যায়। এসব ক্ষেত্রে ডার্মাসল এন ক্রিম এর কার্যকারিতা অনেক ভালো এবং এটি পরীক্ষিত একটি পদ্ধতি।

সোরিয়াসিস: আপনি হয়তো এই সোরিয়াসিস রোগের সাথে খুবই পরিচিত কারণ আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ এই রোগে ভুগছে। মূলত এর কারণে তোকে লাল লাল ফোসকার মতো দেখা যায় যেটি চাপ দিলে গলে যায়। এগুলো ঘামাচির মত দেখালেও এগুলো মোটেও ঘামাচি নয়। এগুলোর একটি ধরনের মধ্যে রয়েছে ঘামাচির মত এবং আরেকটি ধরনের মধ্যে রয়েছে খুশকিযুক্ত প্যাচ। যদি আপনি আপনার শরীরে এই ধরনের কোন লক্ষণ দেখে থাকেন সেক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করে ডার্মাসল এন ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।

নির্দেশিত কিছু সমস্যাগুলো রয়েছে যেগুলো সমাধানের ক্ষেত্রে আপনি এই ক্রিমটি ব্যবহার করলে সর্বাধিক ভালো ফলাফল পাবেন। সমস্যা গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ ব্রণ, এলার্জি, চুলকানি, একজিমা, কালো দাগ, সাদা দাগ, স্পট, ত্বকের লাল লাল ভাব, ত্বক ফুলে যাওয়া ইত্যাদি। এছাড়াও আরো বেশ কিছু রোগ রয়েছে যেগুলো থেকে মুক্তি পেতে আপনি এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারবেন।

তবে এটি আরেক ধরনের রোগের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর ভাবে ভূমিকা পালন করে সেটা হচ্ছে অন্যান্য ধরনের প্রদাহের সমস্যা। আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের প্রদাহের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্টেরয়েড ব্যবহার করার পরেও সুস্থতা লাভ করতে না পারেন সে ক্ষেত্রে এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন কারণ যখন অন্যান্য কোন চিকিৎসা পদ্ধতিতে কাজ হয় না তখন এই ধরনের প্রদাহ গুলো ডার্মাসল এন ক্রিম এর মাধ্যমে খুব দ্রুত ভালো হয়ে যায়। তবে এই কার্যকারিতা গুলো আপনি তখনই লক্ষ্য করবেন যখন ডার্মাসল ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করে ব্যবহার করবেন।
তবে আপনি কি জানেন এই ক্রিমটি কিভাবে আমাদের শরীরে কাজ করে কিংবা কেন এই ক্রিমটির কার্যকারিতা এত বেশি আমাদের শরীরে? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটুকু খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানতে পারবেন। পনাদের সুবিধার্থে এগুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো যাতে সহজেই বুঝতে পারেন।
  • ক্লোবেটাসল প্রোপিওনেট: ত্বকের প্রদাহ কমিয়ে ত্বকের লালতা, ফুলে যাওয়া এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
  • নিওমাইসিন সালফেট: ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রম কারণে যে কোনো সংক্রমণকে দূর করতে সাহায্য করে।
  • নিস্ট্যাটিন: ছত্রাক বা ইস্ট সংক্রমণকে দূর করতে সাহায্য করে।
তো আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন ডার্মাসল এন ক্রিম এর কাজ কি এবং এটি আমাদের শরীরে কিভাবে কাজ করে ও এর উপাদান সম্পর্কে। তবে আপনি যদি এই ক্রিমের কার্যকারিতা জানার পরে ব্যবহার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই এটি করবেন না। কারণ যে কোন ওষুধ কিংবা চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করার পর অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করার প্রয়োজন। কারণ তিনি আপনার স্বাস্থ্যের পরিস্থিতি এবং রোগের ধরন অনুসারে চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণের পরামর্শ দিবেন।

ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায়

আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকেরই মুখে ব্রণের সমস্যা আছে কিংবা মুখে চুলকানো বা একজিমার সমস্যা রয়েছে। কিন্তু আপনি জানেন অবাক হবেন যে আজকে এমন একটি ক্রিম নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে যে ক্রিমটি আপনি যদি নিয়মিত ব্যবহার করেন এবং ডার্মাসল ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করেন তাহলে অল্প সময়ের মধ্যে আপনি ভালো ফলাফল দেখতে পাবেন।
বর্তমানে বিভিন্ন কারণে আমাদের মুখে ব্রণের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যদিও ব্রণের সমস্যা সাধারণ সমস্যাগুলোর অন্তর্ভুক্ত তারপরও এমন অনেক অভ্যাস রয়েছে যেগুলোর কারণে ব্রণের পরিধি আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষ করে বর্তমান সময়ের ডিজিটাল লাইফস্টাইল এর জন্য ব্রণের সমস্যাগুলো আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

আবার এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলোর কারণে ব্রণসহ চুলকানি বা একজিমা দেখা দিতে পারে। আবার অনেকে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী ফেসওয়াশ ব্যবহার করে যার ফলেও মুখে ব্রনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তো যারা জানতে চাচ্ছিলেন যে ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায় নাকি তারা জেনে নিন এই ক্রিমটি আপনি নির্দ্বিধায় মুখে ব্যবহার করতে পারেন।
ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায়, এন ক্রিম এর কাজ কি
তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক এই ক্রিমটি আপনি কোথায় কোথায় ব্যবহার করতে পারবেন, এই ক্রিমটি আপনি মুখ, ত্বকের যেকোন অংশে, হাতে পায়ে, রানের চিপায়, গোপনাঙ্গে ইত্যাদি সকল জায়গায় ব্যবহার নির্দ্বিধায় ব্যবহার করতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন অন্তঃস্থ কোন স্থানে ব্যবহার করবেন অর্থাৎ কাঁটা, মুখে, চোখে, নাকের ভেতরে ব্যবহার করা যাবে না।

ডার্মাসল ব্যবহারের নিয়ম

উপরের অংশ থেকে ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায় কিনা জানার পরে আপনাকে অবশ্যই ব্যবহারের নিয়ম জেনে নিতে হবে। আপনি যদি অনিয়মিতভাবে এটি ব্যবহার করতে থাকেন তাহলে কোনদিনও এটি থেকে ভালো ফলাফল পাবেন না কারণ প্রত্যেকটি ক্রিমের কার্যকারিতা নির্ভর করে তার ব্যবহারবিধির উপরে।

তো এই ক্রিমটি আপনি যদি ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম সময় নির্ধারণ করে নিতে হবে অর্থাৎ আপনি চাইলে প্রতিদিন দুইবার কিংবা তিনবার করে ব্যবহার করতে পারেন। তবে আপনাকে প্রতিদিন একই নিয়ম অনুসরণ করে ব্যবহার করতে হবে। আপনি যদি প্রতিদিন দুইবার ব্যবহার করতে চান তাহলে প্রতিদিন আপনাকে দুইবারই ব্যবহার করতে হবে আর আপনি যদি দিনে তিনবার করে ব্যবহার করেন তাহলে প্রতিদিনই আপনাকে তিনবার করে ব্যবহার করতে হবে।
এজন্য প্রথমে নির্ধারণ করে নেবেন যে আপনি দিনে কতবার ব্যবহার করবেন। তো আপনি যে উদ্দেশ্যে অর্থাৎ যে স্থানের উদ্দেশ্যে এই ক্রিমটি ব্যবহার করছেন আপনাকে ভালোভাবে ওই স্থানটি দেখে প্রকাশ রাখতে হবে। অর্থাৎ ত্বকের যে স্থানে আপনি এই ক্রিমটি ব্যবহার করবেন ত্বকের ওই স্থানটি ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে ভালোভাবে পরিস্কার দ্রব্য দিয়ে ধুয়ে নিবেন।

ধোয়ার পরে আপনাকে অবশ্যই ওই স্থানটি ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। এরপরে সামান্য পরিমাণে ডার্মাসল ক্রিম আঙ্গুলের ডগায় নিয়ে আলতোভাবে লাগিয়ে দিতে হবে। তবে কখনোই অতিরিক্ত ভাবে ঘরসাঘষি করা যাবে না।

ডার্মাসল এন ক্রিম ব্যবহারের সময় সতর্কতা
  • চিকিৎসকের পরামর্শ: এই ক্রিমটি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • শিশুদের জন্য: ২ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য এই ক্রিমটি ব্যবহার করা উচিত নয়।
  • অন্যান্য ওষুধের সাথে মিশ্রণ: অন্যান্য ওষুধের সাথে এই ক্রিমটি ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ত্বকের পাতলা হয়ে যাওয়া, চুলকানি, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন হতে পারে আমার নির্দিষ্ট রোগটি সারানোর জন্য ক্রিমটি কতদিন ব্যবহার করতে হবে? তো চিকিৎসকদের নির্দেশনা অনুসারে ডার্মাসল এর যে কোন ক্রিম যেমনঃ ডার্মাসল এন ও ডার্মাসক এস ক্রিমটি সর্বোচ্চ তিন সপ্তাহ বা ২১ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে। তবে এর চেয়ে বেশি সময় ধরে কখনোই ব্যবহার করা যাবে না। কারণ প্রত্যেকটি ক্রিমের একটি ব্যবহার নির্দেশনা বাধিনিষেধ রয়েছে। তাই আপনি যদি এই ক্রিম থেকে সর্বোচ্চ ফলাফল পেতে চান তাহলে অবশ্যই এই নিয়মটি আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ডার্মাসল ক্রিম ব্যাবহারে নিয়ম সম্পর্কে।

ডার্মাসল এন ক্রিম এর দাম কত

ডার্মাসল এন কিংবা ডার্মাসল এস ক্রিম বিভিন্ন মাত্রা অনুসারে বাজারে পাওয়া যায় আপনি চাইলে খুব সহজে এগুলো ফার্মেসি থেকে ক্রয় করতে পারবেন। তবে এই ক্রিমের ১৫ গ্রাম এবং ২৫ গ্রাম মাত্রাটির সর্বাধিক জনপ্রিয়। কারণ এই দুইটি মাত্রা দাম অনুসারে বাজেট বান্ধব। তবে এই ক্রিমের দাম স্থানভেদে আলাদা হতে পারে।
  • ডার্মাসল এন ক্রিম এর ১৫ গ্রামের দাম ৭৫ টাকা
  • ডার্মাসল এন ক্রিম এর ২৫ গ্রামের দাম ৯৫ টাকা

ব্যক্তিগত মতামতঃ ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায়

আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি ডার্মাসল ক্রিম সম্পর্কে সকল তথ্য বিশেষ করে ডার্মাসল এন ক্রিম এর কাজ কি এবং ডার্মাসল ক্রিম কি মুখে ব্যবহার করা যায় নাকি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনি যদি আর্টিকেল থেকে সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিচিত জনদের যাদের এ ধরনের সমস্যা রয়েছে তাদেরকে এই আর্টিকেলটি পড়ার নির্দেশনা দিতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩