ট্রিপটিন ১০ ও 25 কি ঘুমের ওষুধ, কাজ কি, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
প্রিয় পাঠক, ট্রিপটিন ঔষধ সম্পর্কে অনেকেরই বিভিন্ন রকম প্রশ্ন রয়েছে আবার অনেকের এই ওষুধ সম্পর্কে কৌতূহলও রয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রশ্ন হয়ে থাকে ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ ও ট্রিপটিন 25 কি ঘুমের ওষুধ নাকি? আবার অনেকেই জানতে চায় ট্রিপটিন 10 ও 25 এর কাজ কি ও ট্রিপটিন 10 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।
তাই আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে ট্রিপটিন ঔষধ সম্পর্কিত সকল প্রশ্ন বিশেষ করে ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ ও ট্রিপটিন 25 কি ঘুমের ওষুধ নাকি। যেহেতু বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেকেরই ঘুম ঠিক মতো হচ্ছে না যার ফলে তারা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করছে। তবে এই ধরনের ওষুধগুলোর মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে ঠিক যেমন রয়েছে ট্রিপটিন 10 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
ভূমিকাঃ ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ
বর্তমান পরিস্থিতিতে অনিদ্রা বা ঘুম না আসা একটি স্বাভাবিক রোগে পরিণত হয়েছে যার জন্য একমাত্র দায়ী হচ্ছে আধুনিক জীবন যাপন। অনেকেই এই আধুনিক জীবন যাপন করতে গিয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এবং অকাল মৃত্যুবরণ করছে। অনেকে আবার ঘুমের জন্য ট্রিপটিন বিভিন্ন ওষুধ সেবন করছে, কিন্তু তারা হয়তো জানে না এই ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তাদের জীবনে কি ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
তাই আপনাদের সুবিধার্থে এই আর্টিকেলে ট্রিপটিন ওষুধের মূলত কাজ কি, চিকিৎসকেরা কাদের এই ধরনের ওষুধ সেবনের নির্দেশনা দেন এবং খাবার নিয়ম না জেনে এটি সেবন করলে কি ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্মুখীন হতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এজন্য আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল। আর ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ নাকি অবশ্যই জেনে নিবেন।
ট্রিপটিন 10 ও 25 এর কাজ কি
ট্রিপটিন ১০ মিলিগ্রাম এবং 25 মিলিগ্রামের কাজ মূলত একই। ১০ মিলিগ্রাম যদি একটি খেতে হয় তাহলে ২০ মিলিগ্রাম খেতে হবে অর্ধেকটা। তেমনিভাবে ২০ মিলিগ্রাম যদি একটি খেতে বলে তাহলে ১০ মিলিগ্রামেরটা খেতে হবে দুইটা। অর্থাৎ এদের কাজ একই তবে কার্যকারিতার পরিধি সামান্য তারতম্য রয়েছে।
ট্রিপটিন 10 হল একটি ঔষধ যার মূল উপাদান হল অ্যামিট্রিপটাইলিন। এই ঔষধটি বিভিন্ন ধরনের মানসিক ও শারীরিক সমস্যা চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।এই ধরনের ওষুধগুলো চিকিৎসকেরা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় সেবনের নির্দেশনা দিয়ে থাকে বর্তমানে যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে তার জন্য একমাত্র দায়ী হচ্ছে ফার্মেসি দোকানদারেরা। কারণ তারা যেকোনো ব্যক্তিদের কাছেই এ ধরনের ঔষধ গুলো বিক্রয় করে থাকে কোন প্রকার চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন বাদে।
সামান্য মুনাফা লাভের জন্য তারা এই ধরনের কাজ করে থাকে, তবে ফার্মেসির দোকানদারীদের কখনোই উচিত নয় একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ব্যতীত কোন প্রকার ঔষধ প্রদান করা, তাই কোন ফার্মেসির দোকানদার ভাই যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে আপনারা অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
এই কথাটি বলার একমাত্র কারণ হচ্ছে এই ধরনের ওষুধ গুলোর মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে যা ব্যক্তির ভেদে আলাদা আলাদা প্রভাব ফেলতে পারে। তবে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ ক্ষেত্রে হোস্টেল কিংবা ম্যাচের ছাত্রছাত্রীরা এই ধরনের ঔষধ সেবন করছে শুধুমাত্র অনিদ্রার কারণে। আবার অনেকে এই ধরনের ওষুধ দিয়ে নেশাও করছে।। যাই হোক চলুন জেনে নেওয়া যাক ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ নাকি সম্পর্কে।
ট্রিপটিন 10 এর কাজ কি
ট্রিপটিন 10 এর প্রধান কাজ হচ্ছে বিষন্নতা দূর করা। ট্রিপটিন 10 মূলত বিষণ্নতা চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি মস্তিষ্কে নরএপিনেফরিন এবং সেরোটোনিন নামক রাসায়নিক পদার্থের মাত্রা বাড়িয়ে বিষণ্নতার লক্ষণগুলো কমাতে সাহায্য করে।
- দুশ্চিন্তা: বিষণ্নতার সাথে যুক্ত দুশ্চিন্তা কমাতেও ট্রিপটিন 10 ব্যবহৃত হয়।
- নিদ্রাহীনতা: বিষণ্নতার কারণে অনেকেই ভালো করে ঘুমাতে পারে না। ট্রিপটিন 10 নিদ্রা আনতে সাহায্য করে।
- অন্যান্য ব্যবহার: কিছু ক্ষেত্রে ট্রিপটিন 10 মাইগ্রেন, দুঃশ্চিন্তা জনিত মাথা ব্যথা এবং শিশুদের রাতে বিছানায় মূত্রত্যাগের সমস্যা চিকিৎসায় ব্যবহৃত হতে পারে।
তবে আপনি যদি এক কথায় জানতে চান ট্রিপটিন 10 এর কাজ কি তাহলে জেনে নিন এই ঔষধটি সবথেকে জনপ্রিয় হচ্ছে অনিদ্রার কারণে। অর্থাৎ যাদের ঠিকমতো ঘুম হয় না অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই প্রতিনিয়ত এই ওষুধটি সেবন করে। আগের সময় যাদের এরকম অনেক সমস্যা ছিল তাদের চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করা ব্যতীত বিভিন্ন রোগে ভুগতে হত।
কিন্তু বর্তমানে যেহেতু চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেক উন্নত হয়েছে এজন্য এ ধরনের বিভিন্ন উপকারী ঔষধ মানুষের জন্য সহজলভ্য হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে এই ধরনের ঔষধ গুলোর উপকারিতা থেকে অপকারিতা বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার দিকগুলোই বেশি ব্যবহার করছে। অনেকে দীর্ঘক্ষন ঘুমিয়ে থাকার জন্য এই ধরনের ঔষধ সেবন করে যা একদম উচিত নয়।
যেহেতু প্রত্যেকটি ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তাই কখনোই বিনা প্রয়োজনীয় কোন ওষুধ সেবন করা ঠিক নয়। বিশেষ করে স্কুল কলেজ এবং ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন ছাত্র-ছাত্রীরা দীর্ঘক্ষন নিরবে ঘুমিয়ে থাকার জন্য ট্রিপটিন এর বিভিন্ন মিলিগ্রামের ট্যাবলেট গুলো পানি কিংবা অন্যান্য পানীয় জাতীয় তরলের সাথে মিশিয়ে খাচ্ছে, যা জাতির জন্য অত্যন্ত হুমকিজনক।
ট্রিপটিন 10 কীভাবে কাজ করে?
ট্রিপটিন 10 মস্তিষ্কে নিউরোট্রান্সমিটার নামক রাসায়নিক পদার্থের কাজকে প্রভাবিত করে। এই রাসায়নিক পদার্থগুলো মস্তিষ্কের কোষগুলোর মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করে। বিষণ্নতায় এই রাসায়নিক পদার্থের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। ট্রিপটিন 10 এই ভারসাম্য পুনরস্থাপন করে।
ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ
আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলের উপরের অংশ অর্থাৎ ট্রিপটিন 10 এর কাজ কি এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে হয়তো বুঝতে পেরেছেন ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ নাকি। আপনাদের সুবিধার্থে সরাসরি বলতে বলছি, ট্রিপটিন ১০ হচ্ছে ঘুমের ওষুধ। তবে এই ওষুধটি শুধুমাত্র ঘুম আসার জন্য তৈরি করা হয়নি।
এই ঔষধের উপকারিতার থেকে অপকারিতা কেই মানুষ বেশি গ্রহণ করছে অর্থাৎ যে উদ্দেশ্যে এই ওষুধটি তৈরি করা হয়েছিল সেই উদ্দেশ্য বাদে অন্যান্য উদ্দেশ্যে এই ঔষধটি বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। অনেকে আবার মনে করে ট্রিপটিন মানেই হচ্ছে ঘুমের ঔষধ। কিন্তু মোটেও এরকমটি নয় কারণ এই ওষুধের আরো অন্যান্য কার্যকারিতা রয়েছে।
এই ওষুধের প্রথম এবং প্রধান কাজ হচ্ছে বিষণ্ণতা দূর করা। তবে এই ওষুধটি ঘুমের ঔষধ বলেই সর্বাধিক পরিচিত যার জন্য একমাত্র দায়ী হচ্ছে ফার্মেসীর দোকানদারেরা। কারণ যে কোন ব্যক্তি এসে যদি বলে আমার ঘুম হচ্ছে না তাহলে তারা তাকে ট্রিপটিন ১০ মিলিগ্রাম ঔষধটি সেবনের নির্দেশনা দেয়। যেহেতু দাম কম এজন্য অনেকেই ঘুম না আসলে এই ওষুধটি সেবন করে।
অনেকেই বিভিন্ন ধরনের কাজগুলো রাতে করে থাকে অর্থাৎ রাত জেগে বিভিন্ন কাজ করার ফলে দিনের বেলায় তাদের ঠিকমতো ঘুম আসে না আর দিনের বেলায় ঠিকমতো ঘুম না আসার কারণে তারা ঘুম আসার বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে তার মধ্যে ঔষধ অন্যতম। কারণ ঘুম আসানোর অন্যান্য পদ্ধতি গুলোর তুলনায় ঔষধের মাধ্যমে প্রথম আসানো পদ্ধতিতে অনেক খরচ কম।
বিশেষ করে যারা নাইটগার্ড কিংবা রাত্রে বিভিন্ন গাড়ি চালাই তারা রাত্রে ঘুমানোর সময় পায় না যার ফলে তাদের রাতের ঘুমটি দিনের বেলায় পারতে হয়। আর সাধারণভাবে দিনের বেলায় খুব একটা ভালো ঘুম হয় না। আবার দেখা যাচ্ছে এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরনের গাড়ি চালায় একইভাবে দুই থেকে তিন দিন পর্যন্ত।
দিন ও রাত তাদের গাড়ির উপরে পার করতে হয় বিশেষ করে তারাও ঘুমানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ঘুমের ঔষধ বিশেষ করে বিশেষ করে ট্রিপটিন ১০ ওষুধ সেবন করে থাকে। তবে এটি তৎক্ষণাৎ ঘুমানোর কাজে সফল হলেও ভবিষ্যতে এই ধরনের ওষুধগুলোর মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। আবার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো প্রথম দিকে খুব একটা মারাত্মক না হলেও ধীরে ধীরে মারাত্মক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফেলে।
তবে আপনারা কখনোই শুধুমাত্র ঘুম আসার জন্য এই ওষুধটি সেবন করবেন না। কারণ এই ধরনের ওষুধের বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যা আপনাকে অবশ্যই ভোগ করতে হবে। এজন্য আপনার যদি অনিদ্রার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করুন এবং তার নির্দেশিত ঔষধ গুলো নিয়মিত সেবন করুন।
ট্রিপটিন 25 কি ঘুমের ওষুধ
ঠিক যেমনি ভাবে ট্রিপটিন ১০ মিলিগ্রাম এবং 25 মিলিগ্রামের কাজ একই শুধু মাত্রার তারতম্য রয়েছে ঠিক তেমনিভাবে ট্রিপটিন ১০ মিলিগ্রাম যেহেতু ঘুমের ঔষধ তাই 25 মিলিগ্রামও ঘুমেরই কাজ করে। তবে একজন সাধারণ কিংবা সুস্থ ব্যক্তির কখনোই ট্রিপটিন 25 সেবন করা উচিত নয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা বৃদ্ধ বয়সের মানুষদের কিংবা যাদের দ্রুত ঘুম পাড়ানোর দরকার তাদেরকে এই ধরনের ওষুধ খাওয়ানো হয় কিংবা এই জাতীয় ইঞ্জেকশন করা হয়।
ট্রিপটিন 10 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ট্রিপটিন 10 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে যাতে আপনারা এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাব সহজেই বুঝতে পারেন। আর ব্যক্তিবেদে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার গুলোর প্রভাব আলাদা আলাদা হতে পারে কারণ প্রত্যেকটি ব্যক্তির আলাদা আলাদা রোগ প্রতিরোক্ষ ক্ষমতা রয়েছে। আর যে কোন ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ব্যক্তির ঔরোপ প্রতিরোধ ক্ষমতা উপরে মারাত্মকভাবে নির্ভরশীল।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি ভালো হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় খুব সহজেই আর যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের রোগে রোগাক্রান্ত হতে পারে। যাই হোক চলুন জেনে নেওয়া যাক ট্রিপটিন 10 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সম্পর্কে সকল তথ্য বিস্তারিত।
সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
- নিদ্রালু ভাব: অনেকের ক্ষেত্রে ট্রিপটিন 10 নিদ্রালু ভাব বাড়াতে পারে।
- মুখ শুকিয়ে যাওয়া: মুখ শুকিয়ে যাওয়া একটি সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
- দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া: কিছু ক্ষেত্রে দৃষ্টি ঝাপসা হতে পারে।
- হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি: কখনো কখনো হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি পেতে পারে।
- পেটে সমস্যা: বমি বমি ভাব, বমি, ক্ষুধামান্য হওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
- মূত্রত্যাগে সমস্যা: মূত্রত্যাগে অসুবিধা হতে পারে।
- চুলকানি: কিছু ক্ষেত্রে চুলকানি হতে পারে।
মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
- অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া: শ্বাসকষ্ট, মুখ বা গলা ফুলে যাওয়া, চামড়ায় ফুসকুড়ি ইত্যাদি।
- হৃদরোগের সমস্যা: অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, বুকে ব্যথা ইত্যাদি।
- মানসিক সমস্যা: বিভ্রান্তি, উদ্বেগ, আত্মহত্যার চিন্তা ইত্যাদি।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন ট্রিপটিন 10 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সকল তথ্য বিস্তারিত এজন্য আপনাদের আমি বারবার বলছি আপনারা এ ধরনের ওষুধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ওষুধ খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সতর্কতা অবলম্বন করবেন। কারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া প্রথমে কম ক্ষতিকর হলেও ভবিষ্যতের মারাত্মক রোগ ধারণ করতে পারে।
সব থেকে ভালো হয় আপনি একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করেন এবং তার দেওয়ার নিয়ম অনুসারে ওষুধগুলো গ্রহণ করেন। শুধুমাত্র এই ধরনের ওষুধ গুলো নয় যে কোন ওষুধ খাওয়ার পূর্বে একজন রোগের উচিত একজন অভিজ্ঞ এবং জনপ্রিয় চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করে চিকিৎসা পদ্ধতিতে আরো সক্রিয় করে রাখা।
ব্যক্তিগত মতামতঃ ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে ট্রিপটিন 10 এর কাজ কি, ট্রিপটিন 25 এর কাজ কি, ট্রিপটিন ১০ কি ঘুমের ওষুধ, ট্রিপটিন 25 কি ঘুমের ওষুধ, ট্রিপটিন 10 এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছেন এবং এই সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পেরেছেন শুধুমাত্র এই আর্টিকেলের মাধ্যমে।
আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত আর্টিকেল প্রকাশিত হয়। আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের হোম পেজ ভিজিট করে ক্যাটাগরি অনুসারে বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্টগুলো করতে পারেন এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। আর বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটকে ফলো করে বাসায় থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url