বর্তমানে ডিমান্ড আছে এবং ভবিষ্যতে কোন দক্ষতাগুলো ডিমান্ডেবল হবে

আসসালামু আলাইকুম, আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। তো যারা এরকম রয়েছেন যে আপনারা কোন একটা দক্ষতা অর্জন করতে চাচ্ছেন যেটা বর্তমানে ডিমান্ডটেবল এবং ভবিষ্যতেও সেটার চাহিদা আরো বাড়বে। আপনি যদি এই বিষয়টি জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকবেন।
বর্তমানে ডিমান্ড আছে এবং ভবিষ্যতে কোন দক্ষতাগুলো ডিমান্ডেবল হবে
কারণ এই আর্টিকেল জুড়ে যে তথ্যগুলো উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো জানলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আসলে বর্তমানে এবং ভবিষ্যতে কোন কাজগুলোর চাহিদা বাড়তে থাকবে। এবং সেগুলো আপনি যদি পরিপূর্ণভাবে শিখতে পারেন তাহলে আপনাকে আগামী ১০ বছরের মধ্যে কর্ম নিয়ে কোন টেনশন করা লাগবে না।

প্রযুক্তির দক্ষতা

প্রথমে আমরা যে বিষয়টি জেনে নিব সেটা হলো প্রযুক্তিগত দক্ষতা। বর্তমান পৃথিবী এবং ভবিষ্যতের পৃথিবী প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত থাকবে। তাই আপনি প্রযুক্তির সাথে যত বেশি সম্পর্কিত থাকবেন তত বেশি আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে এবং আপনি পরিস্থিতির সাপেক্ষে নিজের সাথে তাল মিলিয়ে নিতে পারবেন।

প্রোগ্রামিং

প্রোগ্রামিং বা কোডিং হল এমন একটি সিস্টেম যে সিস্টেমের মাধ্যমে কম্পিউটারকে কাজের নির্দেশনা দেওয়া হয়। আমরা একজন মানুষের সাথে কথা বলতে যে রকম মনের ভাব প্রকাশের জন্য ভাষা ব্যবহার করে থাকে ঠিক তেমনি ভাবে কম্পিউটারের নির্দিষ্ট কিছু ভাষা রয়েছে। আমাদের যেরকম ইংরেজি, বাংলা, চাইনিজ, জাপানি ইত্যাদি ভাষা রয়েছে যেগুলোতে কথা বলার মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারে।

আপনি একজন মানুষ হয়ে যদি কম্পিউটারের সাথে মনের প্রকাশ করতে চান এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে যে কোন কার্য সম্পাদন করতে চান তাহলে আপনাকে যে কোন একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করতে হবে। আপনি কোন ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করবেন তা কাজের উপর নির্ভর করে থাকে।
দেখা যাচ্ছে একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর মাধ্যমে অনেকগুলো কাজ করা যায় আবার একটি কাজের জন্য আলাদা আলাদা ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করতে হয়। তাই আপনি কোন কাজ করছেন তার উপরে মূলত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ কোনটি হবে তা নির্ভর করে থাকে। আপনি যদি পরিপূর্ণভাবে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর ওপরে এক্সপার্ট হতে পারেন তাহলে আপনার কাজের জন্য বিভিন্ন ফিল্ড রয়েছে।

আপনি আপনার সুযোগ, দক্ষতা এবং পছন্দ অনুসারে বেছে নিতে পারবেন। তো মোটামুটি ভাবে বর্তমানে পৃথিবীতে সবথেকে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা গুলো মোট দশটি। যথাঃ জাভা স্ক্রিপ্ট, পাইথন, জাভা, সি, সি++, পিএইচপি, রুবি, সুইফট, গো, কটলিন। তবে আপনি চাইলে যেকোনো একটি বাছাই করে নিয়ে সেটিতে যদি এক্সপার্ট হতে পারেন সেক্ষেত্রে অনেক কাজের সুযোগ রয়েছে।

তবে একটা কথা হচ্ছে এই টেকনোলজির দুনিয়া সবসময় পরিবর্তন ছিল অর্থাৎ আপনি যদি মনে করে থাকেন যেকোনো একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে আপনার জীবন পার করে দিবেন তাহলে সেটা কখনোই সম্ভব নয়। দেখা যাচ্ছে এই বছর যে কোন একটি ভাষা সব থেকে বেশি জনপ্রিয় ব্যবহৃত হচ্ছে পরের বছর সেটি জনপ্রিয় এবং ব্যবহৃত নাও হতে পারে। তাই আপনাকে যে কোন সময় নতুন কিছু শেখার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট মূলত ওয়েবসাইট কিংবা ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরির কাজ করে। এটাতে মূলত দুইটি ভাগ রয়েছে একটি হলো ফ্রন্ট এন্ড এবং আর একটি হল ব্যাক এন্ড। তবে আপনি যদি শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই ফন্ট এন্ড শুরু করতে হবে এবং পরবর্তীতে আপনি যদি ব্যাক এন্ড শিখতে পারেন তাহলে আপনি হয়ে যাবেন ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভলপার।

ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভলপার হতে হলে যা করতে হবে

ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভলপার মূলত ওয়েবসাইটের সামনের কাজগুলো করে থাকে অর্থাৎ মানুষজন যা দেখতে পায় সেগুলো করে থাকে। আপনি যদি একজন ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভলপার হতে চান তাহলে আপনাকে এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট, রিয়েক্ট, অঙ্গুলার এবং ভিউ. জেএস শিখতে হবে।

ব্যাক এন্ড ওয়েব ডেভলপার হতে হলে যা করতে হবে

মূলত এগুলো ওয়েবসাইটকে ডায়নামিক করতে হলে ব্যবহার করতে হয় অর্থাৎ আপনি ফ্রন্ট এন্ড মাধ্যমে সকল কাজগুলো করে সেগুলোকে কার্যকর করার জন্য আপনাকে ব্যাক এন্ড ব্যবহার করতে হবে। আপনি যদি একজন ব্যাক এন্ড ওয়েব ডেভলপার হতে চান তাহলে আপনাকে পাইথন, পিএইচপি, ডিজাঙ্গো, এক্সপ্রেস. জেএস, শিখতে হবে।

ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভলপার হতে হলে যা করতে হবে

আপনি যদি ফ্রন্ট এন্ড এবং ব্যাক এন্ড এর কাজ পরিপূর্ণভাবে আয়ত্ত করতে পারেন তাহলে আপনাকে আরো কিছু জিনিস শিখতে হবে তাহলে আপনি একজন ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভলপার হতে পারবেন। এজন্য আপনাকে ফ্রন্ট এন্ড এবং ব্যাক এন্ড এর পাশাপাশি ডাটাবেজ, এ পি আই ইন্টিগ্রেশন, ভার্সন কন্ট্রোল এবং ডেপ্লয়মেন্ট শিখতে হবে।

নন সিএসসি ব্যাকগ্রাউন্ড হলে কি আমি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে পারবো

বিশেষ করে যারা নন সিএসসি ব্যাকগ্রাউন্ড অর্থাৎ যারা কম্পিউটার নিয়ে পড়াশোনা করেনি তারা অনেকেই মনে করে এই কাজগুলো তাদের জন্য নয়। কিন্তু বিষয়টি এরকম নয়, আপনি যদি জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করেন তারপরেও আপনি একজন দক্ষ ওয়েব ওয়েব ডেভেলপার হতে পারবেন। আর ওয়েব ডেভেলপার হওয়া খুব একটা কঠিন বিষয় নয় আপনি যদি প্রতিনিয়ত চর্চা করতে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ওয়েব ডেভেলপার হতে পারবেন।

আর চাকরির ক্ষেত্রে যে কোন কোম্পানির যখন আপনাকে ইন্টারভিউ নেবে তখন তারা শুধুমাত্র আপনার দক্ষতা দেখবে এবং আপনি কি পরিমাণ ডেডিকেটেড কাজের প্রতি তার ওপর নির্ভর করে আপনার চাকরি হবে। তবে এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা পড়াশোনা দেখে অর্থাৎ আপনি নন সিএসসি ব্যাকগ্রাউন্ড এর নাকি অন্য লাইনে পড়াশোনা করেছেন এটা দেখে।
সোজা কথাই বলতে গেলে আমাদের বাংলাদেশ প্রায় ৬০%-৭০% কোম্পানিগুলো শুধুমাত্র আপনার দক্ষতা দেখে চাকরি দিবে। আর বাকি ৩০%-৪০% কোম্পানি আপনার দক্ষতার পাশাপাশি আপনার পড়াশোনার ডিগ্রী দেখবে। তবে যেহেতু অর্ধেকের বেশি সুযোগ রয়েছে তাই আপনি অবশ্যই এই সুযোগটি হাতছাড়া করতে চাইবেন না।

আর ভাগ্যক্রমে যদি বাংলাদেশের বাইরে বিদেশের মাটিতে কোন কাজের সুযোগ পান তাহলে সেটি কখনোই হাতছাড়া করবেন না কারণ তারা শুধুমাত্র আপনার দক্ষতা দেখবে আপনার পড়াশুনা বা ডিগ্রীর কোন দামই থাকবে না তাদের কাছে। তাই যদি সুযোগ থাকে তাহলে দেশের বাইরে চলে যাবেন।

মেশিন লার্নিং বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট

বর্তমান যুগ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর যুগ এবং ভবিষ্যতে এটির চাহিদা হাজার হাজার গুণ বৃদ্ধি পাবে। বর্তমানে যে কাজগুলো মানুষ করছে ভবিষ্যতে সে কাজগুলো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট মানুষের থেকেও কম সময়ে এবং সুন্দরভাবে করে দিতে পারবে। তাই আপনি যদি এগুলোর সাথে নিজেকে তাল মিলাতে না পারেন তাহলে যুগের তুলনায় আপনি অনেক পিছিয়ে থাকবেন।

আর আপনি যদি মেশিন লার্নিং বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট শিখতে চান তাহলে আপনাকে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, পরিসংখ্যান, মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম, নিউরাল নেটওয়ার্ক, ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং এবং অন্যান্য অনেক কিছু শিখতে হবে। এগুলোর বাস্তব উদাহরণ হলঃ chatgpt, deepseek ai, gemini ইত্যাদি।

ডেটা সাইন্টিস্ট

পৃথিবীতে যত পরিমাণ ওয়েবসাইটের সংখ্যার বৃদ্ধি পাবে তার পাশাপাশি ডাটা সাইন্টিস্ট এর প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পাবে। কারণ যে কোন ওয়েবসাইট যদি আপনি সচল রাখতে চান এবং সেটা কার্যকর হিসেবে ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ওয়েবসাইটের ইন্টারঅ্যাক্টিভিটি এবং ইউজারের ডেটা সংরক্ষণ রাখতে হবে। আর এটাই করে থাকে একজন ডেটা সাইন্টিস্ট।

যদিও এটা আয়ত্ত করা একটু কঠিন হতে পারে তারপরও আপনি যদি চেষ্টা করেন তাহলে যে কোন কিছুই সম্ভব। আপনি যদি একজন ডেটা সাইন্টিস্ট হতে চান তাহলে আপনাকে প্রোগ্রামিং ভাষা, মেশিন লার্নিং, এ পি আই ইন্টিগ্রেশন, ডিপ লার্নিং, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং অন্যান্য আরো কিছু জেনে রাখতে হবে।

সাইবার সিকিউরিটি

অনেক সময় শোনা যায় অমুক ব্যাংক হ্যাক হয়ে গিয়েছে, মূলত এটা হয়ে থাকে সাইবার সিকিউরিটির অভাবের কারণে। অর্থাৎ সাইবার সিকিউরিটি হল এই ডিজিটাল নেটওয়ার্কের ব্যবহৃত ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য ডেটাকে এরকম হ্যাকারদের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখা। আর বর্তমান দুনিয়া এবং ভবিষ্যতের দুনিয়া যেহেতু নেটওয়ার্কিং এ ধীরে ধীরে ব্যাপকভাবে প্রবেশ করছে তাই সুরক্ষার জন্য সাইবার সিকিউরিটির চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আপনি যদি সাইবার সিকিউরিটি শিখতে চান তাহলে আপনাকে নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি, ওয়েব সিকিউরিটি, ইথিকাল হ্যাকিং, ক্রিপ্টোগ্রাফি, অপারেটিং সিস্টেম সিকিউরিটি সেক্টর গুলোর মধ্যে যেকোনো একটিকে বাছাই করে নিতে হবে। এরপর আপনি প্রয়োজন অনুসারে সেগুলো শেখার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেশ কিছু অপরচুনিটি রয়েছে তবে এটি অনেক চ্যালেঞ্জিং এবং ঝুঁকিপূর্ণ ক্যারিয়ার হতে পারে। কারণ এই সেক্টর টি যেকোনো সময় পরিবর্তন হতে পারে এবং যেকোনো রূপ ধারণ করতে পারে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আপনি যদি পরিপূর্ণভাবে শিখতে পারেন তাহলে যে কোন ওয়েবসাইটকে আপনি গুগল সার্চ পেজে প্রথম স্থান অধিকার করে দিতে পারবেন। আপনি যদি এই কাজটি সঠিকভাবে শিখতে পারেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর পাশাপাশি অনেক ভালো ভালো কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ পাবেন। তাই যত বেশি ওয়েবসাইটের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে তত বেশি এই কাজের চাহিদাও বাড়বে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

মার্কেটিং এর জন্য বর্তমানে সব থেকে জনপ্রিয় এবং প্রচলিত মার্কেটিং সিস্টেম হলো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। এমন জায়গায় করতে হয় যে জায়গায় মানুষের জনসমাবেশে বেশি হয়। তবে যুগের সাথে মার্কেটিংয়ের পদ্ধতি পরিবর্তিত হয়। আগে যেরকম পোস্টার, সাইনবোর্ড, মাইকিং এবং স্টিকারের মাধ্যমে মার্কেটিং করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই পদ্ধতি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত রূপে রূপান্তরিত হয়ে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নামে পরিচিত লাভ করেছে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হল বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করা হতে পারে ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, instagram ইত্যাদি জায়গায়। কিভাবে মার্কেটিং করতে হয় এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে আপনি যদি এগুলো পরিপূর্ণভাবে শিখতে পারেন তাহলে আপনি সঠিকভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে একটি ভালো ক্যারিয়ার দাঁড় করাতে পারবেন।

কনটেন্ট ক্রিয়েশন

মানুষ যত পরিমাণে সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা ইন্টারনেটের সাথে সম্পৃক্ত হবে কনটেন্ট ক্রিয়েশন এর চাহিদা কিংবা যারা কনটেন্ট ক্রিয়েটর হবে তাদের চাহিদা তত বৃদ্ধি পাবে। বিশেষ করে আপনি যদি ফেসবুকের দিকে নজর দেন তাহলে দেখবেন অনেকেই শুধুমাত্র ফেসবুকে ভিডিও তৈরি করে অনেক ভালো ক্যারিয়ার দাঁড় করিয়েছে এবং প্রচুর অর্থ উপার্জন করছে।

সৃজনশীল কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে

আপনি যদি প্রযুক্তিভাবে চিন্তা করেন তাহলে একটি আরেকটি সাথে সম্পর্কিত। কারণ আপনি যদি একটি কাজ করতে চান তাহলে ওই কাজের মধ্যে আপনাকে আরো একটি অন্য কাজ সংযুক্ত করতে হবে। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি যদি মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনার মার্কেটিং এর মধ্যে এই গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং এবং ফটো এডিটিং রাখতে হবে।
ভাই আপনি ভবিষ্যতে যদি secure ক্যারিয়ার করতে চান তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং ও ফটো এডিটিং এর মত কাজগুলো শিখতে পারেন। আবার এসব সেক্টরের যেহেতু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর প্রভাব রয়েছে আপনি যদি সেগুলো শিখতে পারেন তাহলে এই কাজগুলো আপনি আরো সহজে করতে পারবেন।

অর্থাৎ সোজা কথাই বলতে গেলে আপনি নিজেকে যত আপডেট করবেন এবং যত আপডেট রাখবেন এই জগতে আপনি তত বেশি এগিয়ে থাকবেন অন্যদের তুলনায় যারা যে কোন একটা কিছু শেখার পরে আর নতুন কিছু শিখছে না।

শেষ কথা

ওপরে যেসব বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে এগুলোর মধ্যে আপনি যদি মনে করেন অল্প সময়ের মধ্যে একটা ভালো দক্ষতা অর্জন করব এবং ক্যারিয়ার দাঁড় করাবো তাহলে আপনাকে বেছে নেওয়া উচিত ওয়েব ডেভেলপমেন্টকে। কারণ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যে শিখে যদি ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে একটি সুন্দর ক্যারিয়ার দাঁড় করতে পারবেন। আর ওয়েব ডেভেলপমেন্টের অনেক চাহিদা বর্তমানে রয়েছে এবং ভবিষ্যতে এর চাহিদা অকল্পনীয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪