লালপুর থেকে গাজীপুর যাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে পড়তে পারেন তাহলে আপনি অবশ্যই জানতে পারবেন যে আসলে লালপুর থেকে গাজীপুরে যাওয়ার নিয়ম কি। অনেকে কিন্তু জানিনা যে আসলে লালপুর থেকে গাজীপুরে কিভাবে যাওয়া যায় এবং কোন পদ্ধতি অবলম্বন করলে খুব স্বল্প সময়ে অল্প খরচে যাওয়া যায়। তো আজকে এই তথ্যগুলো সম্পর্কে কিন্তু আপনাদের জানানো হবে তাই শেষ পর্যন্ত জানতে পড়তে থাকুন।

আর যেহেতু একটি তথ্যমূলক আর্টিকেল তাই আপনি আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ সহকারে না পারেন তাহলে কিন্তু রাস্তা কখনোই চিনতে পারবেন না। রাস্তা দিয়ে সঠিকভাবেই চিনতে না পারেন তাহলে কিন্তু কখনো সঠিকভাবে আপনি গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না। তাই এই তথ্যগুলো জানার সময় আপনি কখনোই তাড়াহুড়া করবেন না, আর যদি তাড়াহুড়া করেন তাহলে কখনোই লালপুর থেকে গাজীপুরে যেতে পারবেন না।

লালপুর কোথায়

লালপুর হলো একটি থানা নাটোর জেলার রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। এখানে বিভিন্ন পর্যটক স্থান রয়েছে, তবে তার মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় এবং দেশ এর সর্ব স্থানের জনগণ চিনে এরকম একটি জায়গা হল গ্রিন ভ্যালি পার্ক। এই গ্রিন ভ্যালি পার্কের কথা কিন্তু অনেকে জানে কিন্তু অনেকেই জানে না যে এটা মূলত লালপুর থানায় অবস্থিত। তাই আপনি যদি এরকম সৌন্দর্যমন্ডিত স্থানে আসতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই লালপুর থানায় আসতে হবে।

গাজীপুর কোথায়

গাজীপুর অনেক উন্নত এবং বাণিজ্য এলাকার অন্তর্ভুক্ত। আপনি চাইলে কিন্তু এখানে ঘুরতে আসতে পারবেন এবং বর্তমানে টেকনোলজি দুনিয়ার হাই-টেক স্থানগুলোর মধ্যে কিন্তু গাজীপুরে একটি অবস্থিত রয়েছে। এছাড়া এখানে কিন্তু আরো বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান এবং সৌন্দর্য বর্ণিত রাস্তা রয়েছে আপনি চাইলে কিন্তু এখানে ভবনে আসতে পারেন।

লালপুর থেকে গাজীপুর যাওয়ার নিয়ম বাসের মাধ্যমে

লালপুর থেকে কিন্তু আপনি খুব সহজেই গাজীপুরে চলে যেতে পারবেন যদি আপনার রাস্তাঘাট চিনা থাকে। আপনি যদি মোটরসাইকেলের মাধ্যমে লালপুর থেকে গাজীপুর যেতে চান তাহলে আপনি যদি স্থানের নাম জানেন তাহলে কিন্তু খুব সহজে চলে যেতে পারবেন কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই। আর আপনার যদি প্রয়োজনীয় লাইসেন্স যেমন মোটরসাইকেল লাইসেন্স এবং আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকে তাহলে কখনোই মোটরসাইকেল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না।

কারণ বর্তমান বাংলাদেশের নিয়ম অনুসারে আপনাকে অবশ্যই পাকড়াও করা হবে এবং বিভিন্ন জরিমানার আরোপ করা হতে পারে। এছাড়া আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ ড্রাইভার না হয়ে থাকেন তাহলে কখনোই এরকম হাইরোডে গাড়ি চালানোর দুঃসাহস করবেন না। তাই সব থেকে ভালই আপনি বাসের মাধ্যমে লালপুর থেকে গাজীপুরে যাবেন। তো বাড়তি কথা না বলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

আপনি যদি লালপুরে বসবাস করেন তাহলে আপনি লালপুরের যে অঞ্চলেই থাকেন না কেন প্রথমে আপনাকে লালপুর বাজারে আসতে হবে। লালপুর তিন মাথার মোড়ে এসে দেখবেন বিভিন্ন সিএনজি দাঁড়িয়ে আছে। আপনি যদি সিএনজির মাধ্যমে আসতে চান তাহলে সিএনজি করবেন আর যদি বাসের মাধ্যমে আসতে চান তাহলে বাসে উঠবেন। বাসে কিংবা ওঠে আপনি বলবেন বনপাড়া যাব।

যদি তারা সরাসরি বনপাড়া আসে তাহলে আপনি বনপাড়া সরাসরি চলে আসবেন আর যদি বনপাড়া না আসে তাহলে গোপালপুর রেলগেটে আসবেন। আপনি যদি গোপালপুর রেলগেটে নামেন তাহলে ভাড়া দেবেন ১০ টাকা, আর যদি লালপুর থেকে সরাসরি বনপাড়া আসেন সেক্ষেত্রে আপনি ভাড়া দেবেন ৩০ টাকা। সিএনজিতে আসলে ভাড়া কিছুটা বেশি হতে পারে সেক্ষেত্রে 40 থেকে 45 টাকা পর্যন্ত ভাড়া দিতে হতে পারে। তাই প্রথমে দেখবেন বাস আছে কিনা বাস থাকলেবাসেই আসার চেষ্টা করবেন।

যদি এরিয়াতে আপনাকে নামিয়ে দেয় তাহলে গোপালপুর রেলগেট পার হবেন। পার হয়ে দেখবেন মজার মসজিদ রয়েছে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকবেন। কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরে দেখবেন লালপুর থেকে কিংবা বাঘা থেকে সরাসরি বাস গোপালপুর রেলগেট মাজার মসজিদের সামনে দাঁড়িয়ে যাবে। বাসের কন্টাকটার কে আপনি বলবেন যে বনপাড়া যাব।

তাহলে সে আপনাকে মোটামুটি আধা ঘন্টার মধ্যে বনপাড়া নামে দিবে। বন পাড়ায় নামিয়ে দেওয়ার পরে আপনি বনপাড়া থেকে বনপাড়া বাইপাসে আসবেন। আপনি যদি গাড়িতে আসতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ভাড়া দিতে হবে ৫ টাকা আর যদি আপনি হেটে আসতে চান তাহলে ১০ মিনিট সময় লাগবে বোনপাড়া বাজার থেকে বনপাড়া বাইপাসে আসতে।

এরপরে বাইপাসে আসার পরে আপনি ওখান থেকে সিএনজি কিংবা বাসে ওঠে চলে আসবেন রাজাকার মোড়ে। রাজাকার মরে আসার পরে দেখবেন অনেক বাস স্ট্যান্ডে রয়েছে। বাস স্ট্যান্ডগুলোর মধ্যে সবথেকে ভালো এবং উন্নত মনের বাস স্ট্যান্ড হলো দেশ ট্রাভেল। যদিও এর ভাড়া মোটামুটি অনেক বেশি হয়ে থাকে সাধারন বাসের তুলনায় আপনি যদি আরাম চান এবং নিরাপদে আসতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই একটু ভাড়া বেশি দিয়ে হলেও দেশ ট্রাভেলসে আসার চেষ্টা করবেন।

তবে এখানে আসার পরে যদি আপনি সাধারণ কোনো বাসে আসতে চান তাহলে সাধারণ কোনো নরমাল বাসে আসার চেষ্টা করবেন। একটি বাস কাউন্টারের যে বসে থাকে তার নাম হলো আজাদ আপনি চাইলে ওই আজাদ ভাইয়ের সাথে কথাবার্তা বলে টিকিট নিতে পারেন। তুমি অত্যন্ত ভালো মানুষ এবং খুবই আন্তরিকভাবে কথাবার্তা বলে থাকে। তাই আপনি চাইলে কিন্তু তার সাথে কথা বলতে পারেন।

লালপুর থেকে এই রাজাকার মরে যাওয়ার পরে আপনি যদি কোন প্রকার খিদা লেগে থাকে তাহলে আপনি কিন্তু সেখানে থেকে খেয়ে নিতে পারবেন। যেহেতু মোটামুটি লং জার্নি করবেন এবং এতে অনেক সময় লাগতে পারে তাই হালকা নাস্তা করে নেওয়াই ভালো। রাজাকার মোড়ে অনেক দোকান রয়েছে আচ্ছা তো হোটেল বা রেস্টুরেন্ট আপনি চাইলে কিন্তু সেখান থেকে হালকা নাস্তা এবং কিছু শুকনা খাবার যেমন বিস্কুট চানাচুর কিনে রাখতে পারেন যাতে বাসের মধ্যে খেতে পারেন।

এরপরে বাস কাউন্টার আপনাকে একটি নির্দিষ্ট সময় দেবে এই সময়ের মধ্যে তাদের বাস চলে আসবে। আপনি যদি সাধারণ কোন ট্রান্সপোর্ট সিস্টেমের মাধ্যমে রাজাকার মোড় থেকে গাজীপুর যেতে চান তাহলে আপনাকে খরচ করতে হবে মাত্র 300 টাকা। এ ৩০০ টাকা টিকিটের বাসগুলো সাধারণত একটু নরমাল হয়ে থাকে অর্থাৎ আপনি এখানে কোন বিলাসিতা বা আরামে সুখ করতে পারবেন না।

আর আপনি যদি কোন উন্নত মানের ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম আওতাই রাজাকার মোড় থেকে গাজীপুর যেতে চান তাহলে আপনাকে খরচ করতে হতে পারে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। এজন্য আপনি কি ধরনের বাসের মাধ্যমে যাতায়াত করবেন এটা সম্পূর্ণরূপে আপনার উপর নির্ভরশীল। আপনি যদি একটু আরাম আয়েশ করতে চান তাহলে আপনাকে ৫০০ টাকা খরচ করে টিকিট ক্রয় করতে হবে আর আপনি যদি একটু নরমাল বাসে যাতায়াত করতে চান তাহলে আপনাকে ৩০০ টাকা খরচ করলেই হয়ে যাবে।

ওই কালকে তো সময়ে যদি বাস চলে আসে আপনি কিন্তু বাসের মাধ্যমে খুব সহজেই রাজাকার মোর থেকে গাজীপুর চৌরাস্তায় কিংবা আপনি যেখানে আসতে চান সেখানে চলে আসতে পারবেন। আর বাসে আসলে মোটামুটি সিরাজগঞ্জে এসে কিন্তু তারা স্টপেজ দেয়। আপনি ওই সময় একটু ঘোরাঘুরি করতে পারেন কিম্বা রেস্ট নিতে পারেন অথবা কিছু খাবার খেয়ে নিতে পারেন।

লালপুর থেকে গাজীপুর যাওয়ার নিয়ম মোটর সাইকেলের মাধ্যমে

যেকোনো জায়গায় কিন্তু মোটরসাইকেলের থেকে বাসে যাওয়া অনেক আরামদায়ক এবং নিরাপদ বলে আমার কাছে মনে হয়। আপনাদের সকল রাস্তা না চিনে থাকেন তাহলে মোটরসাইকেল নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগ দিয়ে হতে পারে। কারণ রাস্তাঘাট যদি পরিপূর্ণ ভাবে না চেনা যায় তাহলে কিন্তু আপনাকে বিভিন্ন দিক দিয়ে ঘুরে আসতে পারে। আর যদি সব রাস্তাঘাট চিনে থাকেন তাহলে তো কোন প্রশ্নই নেই আপনি সহজেই খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল নিয়ে চলে আসতে পারবেন।

আচ্ছা লালপুর থেকে আপনি যদি মোটরসাইকেল মাধ্যমে আসতে চান তাহলে আপনাকে আর অতিরিক্তভাবে লালপুরে আসতে হবে না আপনি যে স্থানে রয়েছেন সেই স্থান থেকে প্রথমেই গোপালপুর রেলগেটে চলে আসবেন। রেলের থেকে আসার পরে আপনি এদেরকে থেকে চলে যাবেন ওয়ালিয়া এরপর ওয়ালিয়া থেকে চলে যাবেন চাঁদপুর। এবার ভেতর দিয়ে অর্থাৎ জেএসসি কোন রাস্তায় রয়েছে সেই রাস্তা দিয়ে আপনি চলে যাবেন সরাসরি সরাসরি থানায়দহ। এবার থানায় দেহ থেকে বনপাড়া এবং একইভাবে আপনি সোজা রাস্তা দিয়ে গাজীপুর চলে যেতে পারবেন।

আর এ ছাড়া আপনি যদি বনপাড়া দিয়ে না যে ঈশ্বরদী দিয়ে যেতে চান তাহলে আপনাকে লালপুর থেকে সরকারি চলে আসতে হবে গৌরীপুরে। গৌরীপুরে আসার পরে আপনি চলে যাবেন আরমবাড়িয়া বাজারে এবং আরম্ববাড়িয়া বাজার পার হওয়ার পরে ভিতর দিয়ে রাস্তা দিয়ে আপনি সরাসরি চলে যাবেন ঈশ্বরদীতে। এবার ঈশ্বরদী রেলগেট পার হয়েছে ঈশ্বরদী রেলগেটের পাশে থানা রয়েছে এবং ওই রাস্তা ধরে আপনি সরাসরি চলে যাবেন পাবনা রোড ধরে।

এরপরে এদিক দিয়ে চলে যাবেন আপনাদের দাশুড়িয়া এবং দাশুড়িয়া যাওয়ার পরে আপনি কুষ্টিয়া ঝিনাইদহে এই রোডে যাওয়া বাদ দিয়ে বনপাড়া রোডে চলে যাবেন। এরপর এই রোড ধরে আস্তে আস্তে আপনি চলে আসবেন রাজাপুর এবং রাজাপুরের ভেতর দিয়ে একটি রাস্তা রয়েছে সেই রাস্তা দিয়ে রামকৃষ্ণপুর আসা যায়। আপনি ওদিক দিয়ে যদি রামকৃষ্ণপুর পর্যন্ত আসতে পারেন তাহলে কিন্তু খুব সহজেই আপনি মেইন রোডে ভোট করতে পারবেন।

আর এই ক্ষেত্রে আপনি যদি রাস্তাগুলোর নাম এবং ঠিকানা না জেনে থাকেন তাহলে কিন্তু google ম্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। এই আর্টিকেলে যে স্থানগুলোর নাম দেওয়া হচ্ছে আপনি যদি এই স্থানগুলোর নাম লিখে গুগলে সার্চ করেন তাহলে গুগল ম্যাপ আপনাকে এই ঠিকানা গুলো এবং ডিরেকশন গুলো অর্থাৎ আপনি কিভাবে যাবেন তা দেখিয়ে দেবে। তবে আপনি যদি হাইরোড ব্যবহার করেন তাহলে সময় কম লাগবে এবং যদি ভেতর দিয়ে অর্থাৎ গ্রামের মধ্যে দিয়ে আসতে চান সেক্ষেত্রে সময় বেশি লাগতে পারে।

আপনি যদি একদিন অভিজ্ঞ চালক হয়ে থাকেন এবং আপনার সকল যদি লাইসেন্স থাকে তাহলে অবশ্যই হাইরোড দিয়ে আসবেন। আর যদি আপনি অভিজ্ঞ চালক না হন তাহলে কখনোই হাইরোড দিয়ে আসার চেষ্টা করবেন না। হাইরোডের সকল গাড়িগুলো অনেক দ্রুত আছে এবং গাড়ির গতি অনেক থাকে তাই অভিজ্ঞ না হলে আপনি গ্রামের মধ্যে যেসব রাস্তা রয়েছে সেগুলো দিয়ে আসার চেষ্টা করবেন।

এরপরে রামকৃষ্ণপুর আসার পরে আপনি চলে আসবেন সাহেব বাজারে। সাহেব বাজারে আসার পরে সেখানে যদি কাউকে জিজ্ঞেস করেন যে নগর বাজার কোথায় তাহলে বাজারের দিয়ে দিবে। এরপরে যদি নগর বাজারে আসতে পারেন তাহলে নকল নগর বাজারের ভেতর দিয়ে আটাই এবং এখানে থেকে থেকে বাগডুম বাজারে চলে আসবেন।এবার বাগডুম বাজার থেকে সরাসরি চলে যাবেন বড়াইগ্রামে আর বড়াইগ্রাম থেকে বড়াইগ্রাম ডিগ্রী কলেজের পাশ দিয়ে একটি রাস্তা চলে গেছে।

আপনি যদি ওই রাস্তা অনুসরণ করেন তাহলে কিন্তু মানিকপুর বাজারে চলে আসবেন। আর মানিকপুর পর্যন্ত যদি আসতে পারেন তাহলে আপনার জন্য আর গাজীপুর যাওয়ার কোন বিষয় হবে না। মানিকপুর হল একটি হাইওয়ে এবং এই হাইওয়ে দিয়েই আপনি সরাসরি গাজীপুর চলে যেতে। বাসে লালপুর থেকে গাজীপুর যাওয়ার পথ কি অবলম্বন করা হয়েছে আপনি ভেতর দিয়ে সেই একই পথে উঠে আসবেন।

তাই গাজীপুর হাইওয়েতে ওঠার পরে আপনি গুগল ম্যাপ চালু করবেন এবং সেই অনুসারে লোকেশন ধরে গাজীপুরে চলে আসতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে মোটরসাইকেল নিয়ে যেহেতু আসবেন তাই আপনাকে অবশ্যই অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আর মোটরসাইকেল চালানোর ক্ষেত্রে যে নিয়ম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখার প্রয়োজন হয় আপনি অবশ্যই সেগুলোর সাথে রাখবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪